Outstanding Achievement of a Bangladeshi Student in Japan

Dr. Mohammad Azizur Rahman

Dr. Mohammad Azizur Rahman

Mohammad Azizur Rahman, a Bangladeshi student of Jahangirnagar University (JU),  Savar, Dhaka, has achieved PhD degree with distinction from the Graduate School of Natural Science and Technology, Kanazawa University, Japan. The doctoral dissertation entitled ‘Phytoremediation of Arsenic by Aquatic Floating Macrophytes’ focuses the remediation of arsenic from water and soil. His outstanding achievement during doctoral research is honored with the ‘President Award’ as the ‘Excellent Student of Kanazawa University 2008’. The news was published in The Kanazawa University web public information magazine ‘e-Acanthus’ on September 26, 2008.
Unique findings of his research is published in the recognized international journals and highly praised by the critics, also. He was also awarded the Japan Government (Monbukagakusho: MEXT) scholarship during his study. He also awarded the Japan Society for the Promotion of Science (JSPS) postdoctoral fellowship immediately after the completion of my PhD. Presently Dr. Aizizur is continuing his research on arsenic phytoremediation as a JSPS postdoctoral fellow.

Photographs: Receiving the ‘President Award’ as the ‘Excellent Student of Kanazawa University 2008’ from the president of Kanazawa University, Japan

Photographs: Receiving the ‘President Award’ as the ‘Excellent Student of Kanazawa University 2008’ from the president of Kanazawa University, Japan

Photographs: Award giving ceremony at Kanazawa University, Japan in which President of the University was distributing the award of the ‘Excellent Student of Kanazawa University 2008’

Photographs: Award giving ceremony at Kanazawa University, Japan in which President of the University was distributing the award of the ‘Excellent Student of Kanazawa University 2008’

While receiving the ‘President Award’, he expressed tribute to his respected teachers and well-wishers in Bangladesh and abroad for their supports and advices.

SHORT BIOGRAPHY OF DR. AZIZZUR RAHMAN:

Dr. Mohammad Azizur Rahman, son of Md. Ramez Uddin and Mrs. Nur Jahan Begum born and grown up in a small heavenly village of Gazipur district, Bangladesh. After completion of his primary education from local school, and secondary education from religious school, he graduated in Botany from Jahangirnagar University, Savar, Dhaka, Bangladesh in 2000. He completed his M. Sc. from the same university in the following year, and joined in a collage as a lecturer of biology. He received the selection of Japan Government scholarship (MONBOKAGAKOSHU) to pursue his PhD in 2005.

Click here for his Research and Publication

জাপানে বাংলাদেশী ছাত্রের কৃতিত্ত্বঃ
ডঃ মোহাম্মদ আজিজুর রহমান জাপানের কানাজাওয়া ইউনিভার্সিটি থেকে ২০০৮ সালে ‘Phytoremediation of Arsenic by Aquatic Floating Macrophytes’ অভিসন্দর্ভের জন্য পি এইচ ডি ডিগ্রী অর্জন করেছেন। তার গবেষণায় উ্েল্লখযোগ্য সাফল্যের জন্য তাকে কানাজাওয়া ইউনিভার্সিটি কর্তৃক ২০০৮ সালের সেরা ছাত্র (Excellent student of the year) হিসাবে ‘President Award’ প্রদান করা হয়, যা উক্ত ইউনিভার্সিটির অনলাইন ম্যাগাজিন  ‘e-Acanthus’ এ সেপ্টেম্বর ২৬, ২০০৮ সংখ্যায় প্রকাশিত হয়। তার উল্লেখযোগ্য সংখ্যক গবেষণাপত্র বিভিন্ন আন্তর্জাতিক বিজ্ঞান সাময়িকীতে প্রকাশিত এবং সমাদৃত হয়েছে। ইতিপূর্বে তিনি জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের উদ্ভিদ বিজ্ঞান বিভাগ থেকে কৃতিত্ত্বের সাথে ১৯৯৯ (২০০১ সালে অনুষ্ঠিতব্য) এবং ২০০০ (২০০৩ সালে অনুষ্ঠিতব্য) সালে যথাক্রমে বি এস সি (অনার্স) এবং এম এস সি (মাষ্টার্স) ডিগ্রী অর্জন করেন, এবং ২০০৫ সালে জাপান সরকারের বৃত্তি নিয়ে উচ্চশিক্ষার্থে জাপান গমন করেন। বর্তমানে তিনি Japan Society for the Promotion of Science (JSPS) পোষ্ট ডক্টরাল ফেলো হিসাবে কর্মরত আছেন। এওয়ার্ড গ্রহণকালে তিনি তার সাফল্যের জন্য শ্রদ্ধেয় শিক্ষক মন্ডলী এবং সকল সুভানুধ্যায়ীদের অবদানকে কৃতজ্ঞতার সাথে স্বরণ করেন।

ডঃ মোহাম্মদ আজিজুর রহমান ১৯৭৯ সালের ২ জানুয়ারী গাজীপুর জেলার কালীগন্জ উপজেলার নরুন গ্রামে জন্ম গ্রহণ করেন। তিনি মাওলানা মোঃ রমিজ উদ্দিন এবং নূর জাহান বেগমের চতুর্থ সন্তান। তিনি সকলের নিকট দোয়া প্রার্থী।

স্টাডিলাইন চালু করতে যাচ্ছে গ্রামীণফোন

ইত্তেফাক রিপোর্ট, জুন ১৬, ২০০৯, মঙ্গলবার : ২ আষাঢ়, ১৪১৬

দেশের প্রথম শিক্ষা বিষয়ক কল সেন্টার স্টাডিলাইন চালু করতে যাচ্ছে গ্রামীণফোন লিমিটেড। এই সেন্টারের মাধ্যমে গ্রাহকরা শিক্ষা সংক্রান্ত দেশ-বিদেশের বিভিন্ন তথ্য জানতে পারবেন। আগস্ট থেকে এই সেবাটি চালু করা যাবে বলে আশা করা হচ্ছে। এই সার্ভিসটি চালু করতে গ্রামীণফোনকে প্রযুক্তিগত সহায়তা প্রদান করবে এভিস্তা টেকনোলজিস লিমিটেড। গতকাল সোমবার গ্রামীণফোন কার্যালয়ে এই দুইটি প্রতিষ্ঠানের মধ্যে চুক্তি স্বাক্ষরিত হয়। গ্রামীণফোনের পক্ষে সিইও ওডভার হেশজেদাল ও এভিস্তা টেকনোলজির পক্ষে সিইও সৈয়দ খায়রুল হাসান চুক্তিতে স্বাক্ষর করেন।

এসময় গ্রামীণফোনের সিইও বলেন, “গ্রামীণফোন সবসময়ই তার সাধারণ ব্যবসার বাইরে উদ্যোগ নিতে আগ্রহী। স্টাডিলাইন সেরকম একটি উদ্ভাবনী উদ্যোগ। প্রতি বছর হাজার হাজার শিক্ষার্থী ভর্তি নিয়ে সমস্যায় পড়ে এবং যথাযথ তথ্যের অভাবে ভুল সিদ্ধান্ত নেয়। স্টাডিলাইন চালু হওয়ার পর এই অবস্থার পরিবর্তন ঘটবে।

দৈনন্দিন জীবনের উপযোগী সেবা প্রদানের আগ্রহের ধারাবাহিকতায় গ্রামীণফোন স্টাডিলাইন সার্ভিস চালু করতে যাচ্ছে। যে কোন গ্রামীণফোন সংযোগ থেকে নির্দিষ্ট একটি নম্বরে ফোন করে এই সার্ভিসের মাধ্যমে স্থানীয় স্কুল, কলেজ ও ইউনিভার্সিটিতে ভর্তি সংক্রান্ত তথ্য, সারা বিশ্বের স্বনামধন্য বিশ্ববিদ্যালয়গুলোতে ভর্তির পদ্ধতি, আইইএলটিএস, স্যাট, জিম্যাট, জিআরই ইত্যাদি পরীক্ষার তথ্য এবং অন্যান্য সেবা পাওয়া যাবে। স্টাডিলাইন এর লক্ষ্য হচ্ছে সঠিক ও সর্বশেষ তথ্য প্রচার করা, যা শিক্ষার্থী এবং তাদের অভিভাবকদের জন্য কাছে নির্ভরযোগ্য মনে হবে।

ফলাফলের ভিত্তিতে এইচএসসিতে ভর্তি

ইত্তেফাক রিপোর্ট, জুন ০৯, ২০০৯, মঙ্গলবার : ২৬ জ্যৈষ্ঠ, ১৪১৬

  • জিপিএ ৫-এর ক্ষেত্রে ৪৩ পয়েন্ট
  • একই প্রতিষ্ঠানের শিক্ষার্থীদের অগ্রাধিকার
  • ভর্তি আবেদনপত্র দশ টাকাসহ সর্বোচ্চ ৬০ টাকা
  • ভর্তির শেষ সময় ৭ জুলাই

সারাদেশের সরকারি-বেসরকারি কলেজে ২০০৯-২০১০ শিক্ষাবর্ষে একাদশ শ্রেণীতে গতকাল সোমবার ভর্তির নীতিমালা ঘোষণা করেছে শিক্ষা মন্ত্রণালয়। নীতিমালা অনুযায়ী এ বছর কোন বাছাই বা ভর্তি পরীক্ষা না নিয়ে কেবল এসএসসি বা সমমানের পরীক্ষার ফলাফলের ভিত্তিতে ভর্তি করা হবে। বিভাগীয় সদর ও জেলা সদরের কলেজে শতকরা ৮৮ ভাগ আসন সবার জন্য উন্মুক্ত থাকবে এবং ১২ ভাগ আসন বিভাগীয় ও জেলা সদরের বাইরের শিক্ষার্থীদের জন্য সংরক্ষিত থাকবে।

জিপিএ-৫ প্রাপ্ত প্রার্থীদের ক্ষেত্রে সকল বিষয়ের ওপর সর্বোচ্চ ৪৩ পয়েন্ট ধরে ক্রমান্বয়ে ৪০ পয়েন্টপ্রাপ্ত প্রার্থীদের অগ্রাধিকার ভিত্তিতে সুযোগ দেয়া হবে। বিজ্ঞান বিভাগে ভর্তির ক্ষেত্রে ৪০ পয়েন্টপ্রাপ্ত প্রার্থীদের মধ্যে সমান পয়েন্ট অর্জনের বিষয়টি নিষ্পত্তির লক্ষ্যে সাধারণ গণিত অথবা উচ্চতর গণিত বা জীববিজ্ঞানে পাঁচ পয়েন্টপ্রাপ্ত প্রার্থীদের অগ্রাধিকার দিতে হবে। সমস্যার সমাধান না হলে পর্যায়ক্রমে ইংরেজী, পদার্থ বিজ্ঞান ও রসায়ন বিজ্ঞানে অর্জিত পয়েন্ট বিবেচনায় আনা হবে। তাতেও সমাধান না হলে সংশ্লিষ্ট শিক্ষা প্রতিষ্ঠান ঢাকাস্থ শিক্ষা বোর্ডের কম্পিউটার কেন্দ্রের সভাপতির কাছ থেকে সংশ্লিষ্ট ছাত্র-ছাত্রীদের পারস্পরিক মেধাক্রম সংগ্রহ করে প্রার্থী বাছাই করবে। এ নীতিমালায় যাই থাকুক না কেন নিজস্ব প্রতিষ্ঠান থেকে উত্তীর্ণ শিক্ষার্থীরা নিজ প্রতিষ্ঠানে অগ্রাধিকার ভিত্তিতে ভর্তির সুযোগ পাবে। সমমেধাসম্পন্ন প্রার্থী বাছাইয়ের ক্ষেত্রে মুক্তিযোদ্ধার সন্তান ও পোষ্যদের অগ্রাধিকার দিতে হবে। ২০০৭, ২০০৮ ও ২০০৯ সালে দেশের যে কোন শিক্ষা বোর্ড এবং বাংলাদেশ উন্মুক্ত বিশ্ববিদ্যালয়ের অধীনে এসএসসি বা সমমানের পরীক্ষায় উত্তীর্ণ শিক্ষার্থীরা ২০০৯-২০১০ শিক্ষাবর্ষে একাদশ শ্রেণীতে ভর্তির যোগ্য হবে। বিজ্ঞান শাখার শিক্ষার্থীরা বিজ্ঞান, মানবিক ও ব্যবসায় শিক্ষা শাখায়, মানবিক শাখার শিক্ষার্থীরা মানবিক ও ব্যবসায় শিক্ষা শাখার যে কোন একটি এবং ব্যবসায় শিক্ষা শাখার শিক্ষার্থীরা ব্যবসায় শিক্ষা ও মানবিক শাখা নির্বাচন করতে পারবে।

কলেজ কর্তৃপক্ষ ভর্তিচ্ছুক আবেদনপত্র ফরমের মূল্য বাবদ ১০ টাকা এবং ভর্তি ব্যবস্থাপনা ব্যয় নির্বাহের জন্য ৫০ টাকা মিলেয়ে মোট ৬০ টাকা রসিদ প্রদানসহ গ্রহণ করবে। এছাড়া ভর্তির সময় বোর্ড অনুমোদিত অন্যান্য ফিসহ রেজিষ্ট্রেশন ফি ৫০ টাকা, ক্রীড়া ফি ২৫ টাকা, রোভার স্কাউট বা গার্লস গাইড ফি ১০ টাকা, বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি ফি ৭ টাকা, শাখা বা বিষয় পরিবর্তন ফি ২৫ টাকা, পাঠ বিরতি ফি ১০০ টাকা, বিলম্ব ভর্তি ফি ৫০ টাকা গ্রহণ করা যাবে।

কলেজসমূহ তাদের অবকাঠামো ও শিক্ষক সংখ্যা অনুসারে আসন সংখ্যা নির্ধারণ করে ভর্তি বিজ্ঞপ্তির পূর্বেই শিক্ষা বোর্ডকে অবহিত করবে এবং বোর্ডসমূহ স্ব স্ব অধিক্ষেত্রে অবস্থিত কলেজসমূহ এ বিধানের ব্যত্যয় রোধে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণ করবে।

বোর্ড নির্ধারিত ফিসহ সকল ফি, আসন সংখ্যা, ভর্তির যোগ্যতা ইত্যাদি উল্লেখ করে কলেজ কর্তৃপক্ষ কলেজের নোটিস বোর্ডসহ যথাযথ প্রচারের ব্যবস্থা করবে। আবেদনপত্র প্রাপ্তির পর কোন কলেজ এ নীতিমালা অনুযায়ী আসন সংখ্যার সমান সংখ্যক ভর্তিযোগ্য প্রার্থীদের একটি মেধাক্রম তালিকা এবং মোট আসন সংখ্যার ন্যূনতম ২৫ শতাংশ অপেক্ষমাণ মেধা তালিকা প্রকাশ করবে। ভর্তির সময় প্রার্থীকে মূল একাডেমিক ট্রান্সক্রিপ্ট বা নম্বরপত্র ও প্রতিষ্ঠান প্রধানের প্রশংসাপত্র দাখিল করতে হবে।

২০০৯-২০১০ শিক্ষাবর্ষে একাদশ শ্রেণীতে বিলম্ব ফি ছাড়া ভর্তি ও ব্যাংক ড্রাফট করার শেষ তারিখ ৭ জুলাই। ক্লাস শুরু হবে ১২ জুলাই। বিলম্ব ফি ছাড়া ভর্তিকৃত শিক্ষার্থীদের টটলিষ্ট, রেজিষ্ট্রেশন ফি ও মূল একাডেমিক ট্রান্সক্রিপ্ট বা মার্কশিট বোর্ডে জমা দেয়ার শেষ তারিখ ২০ জুলাই। বিলম্ব ফিসহ ভর্তি ও ব্যাংক ড্রাফট করার শেষ তারিখ ২০ জুলাই, বিলম্ব ফিসহ টটলিস্ট, রেজিষ্ট্রেশন ফি ও মূল একাডেমিক ট্রান্সক্রিপ্ট বোর্ডে জমা দেয়ার শেষ তারিখ ২৮ জুলাই। ব্যবহারিক ক্লাস শুরু করতে হবে ৩ আগস্ট।

শিক্ষা প্রতিষ্ঠান প্রধান কর্তৃক শিক্ষার্থীর শাখা বা বিষয় পরিবর্তনের ব্যাংক ড্রাফট করার শেষ তারিখ ১১ আগস্ট। শাখা বা বিষয় পরিবর্তনকারী শিক্ষার্থীর ব্যাংক ড্রাফটসহ তালিকা বোর্ডে পাঠানোর শেষ তারিখ ১৭ আগস্ট ও পূরণকৃত এসআইএফ শিক্ষা বোর্ডে জমাদানের শেষ তারিখ ২৬ অক্টোবর। কোন শিক্ষা প্রতিষ্ঠান কোন অবস্থাতেই কোন শিক্ষার্থীর মূল একাডেমিক ট্রান্সক্রিপ্ট বা নম্বরপত্র আটক রাখতে পারবে না।